ব্রেকিং নিউজ
খুলনায় ইপিআরসি'র উদ্যোগে আর্সেনিক ঝুঁকি নিরসণে সক্ষমতা ও নিরাপদ পানি অবহিত করণ সভা অনুষ্ঠিত পাইকগাছায় কাঁকড়া চাষে উৎসাহিত করতে চাষীদের কর্মশালার মাধ্যমে প্রশিক্ষণ পরকীয়া প্রেমিকার সঙ্গে অন্তরঙ্গ অবস্থায় ধরা প্রধান শিক্ষক গাছের বেঁধে গণধোলাই প্রতারণার অভিযোগ তনির শোরুম সিলগালা খুলনার পাইকগাছায় বিশ্ব "মা "দিবস পালিত হজযাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়াতে সৌদি আরবের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
×

শামীম আহমেদ : পাবনা জেলা প্রতিনিধি
প্রকাশ : ২৫/৩/২০২৪, ১০:৫৩:১৭ PM

পাবনায় যথাযথ মর্যাদায় পালিত হল গণহত্যা দিবস

পাবনায় বিনম্র শ্রদ্ধায় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে গণহত্যা দিবস পালিত হয়েছে। গণহত্যা দিবসে সকল শহীদের শ্রদ্ধা জানিয়ে উপস্থিত সবাই দাঁড়িয়ে ১ মিনিট নিরবতা পালন করনে।সোমবার ২৫ মার্চ বেলা ১১টায় দিবসটি পালন উপলক্ষ্যে জেলা শিল্পকলা একাডেমীতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

পাবনায় বিনম্র শ্রদ্ধায় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে গণহত্যা দিবস পালিত হয়েছে। গণহত্যা দিবসে সকল শহীদের শ্রদ্ধা জানিয়ে উপস্থিত সবাই দাঁড়িয়ে ১ মিনিট নিরবতা পালন করনে।সোমবার ২৫ মার্চ বেলা ১১টায় দিবসটি পালন উপলক্ষ্যে জেলা শিল্পকলা একাডেমীতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, পাবনা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আ. স. ম. আব্দুর রহিম পাকন, জেলা প্রশাসক মু: আসাদুজ্জামান, পুলিশ সুপার আকবর আলী মুন্সী, জেলা আওয়মী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ রেজাউল রহিম লাল, সিভিল সার্জন ডাঃ শহিদুল্লাহ দেওয়ান, সরকারি এডওয়ার্ড কলেজের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আব্দুল মজিদ ও সংসাদপত্র পরিষদের সভাপতি আব্দুল মতীন খান।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালো রাতে অপারেশন সার্চলাইট নামে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী কর্তৃক নির্মম গণহত্যায় নিহত ও আক্রান্তদের স্মরণে বাংলাদেশে দিবসটি শ্রদ্ধায় পালন করা হয়।ঐদিন পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) স্বাধীনতা আন্দোলনকে দমিয়ে রাখতে বুদ্ধিজীবী এবং আপামর বাংলার নিরস্ত্র ঘুমন্ত জনগণের উপর নির্মম হত্যাযজ্ঞ চালায়। গণহত্যায় অসংখ্য বুদ্ধিজীবীসহ সাধারণ মানুষ শহীদ হয়।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালো রাতে অপারেশন সার্চলাইট নামে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী কর্তৃক নির্মম গণহত্যায় নিহত ও আক্রান্তদের স্মরণে বাংলাদেশে দিবসটি শ্রদ্ধায় পালন করা হয়।
ঐদিন পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) স্বাধীনতা আন্দোলনকে দমিয়ে রাখতে বুদ্ধিজীবী এবং আপামর বাংলার নিরস্ত্র ঘুমন্ত জনগণের উপর নির্মম হত্যাযজ্ঞ চালায়। গণহত্যায় অসংখ্য বুদ্ধিজীবীসহ সাধারণ মানুষ শহীদ হয়।
এ বর্বোরোচিত হত্যাকান্ড পৃথিবীর ইতিহাসে একটি জঘণ্যতম অধ্যায়। এ কারণেই ২০১৭ সালের ১১ মার্চ বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। দিবসটি বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য দাবি জানানো হয়।আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শরীফ উদ্দিন, জেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ রোস্তম আলী হেলালী, জেলা তথ্য কর্মকর্তা সামিউল ইসলামসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, গণমাধ্যম কর্মি, সুধীজন ও স্কুল কলেজের শিক্ষক শিক্ষার্থী প্রমুখ।